Featured post

বাংলা ও বাঙালি কোন পথে !

                                                         ‌‌আমরা বাঙালিরা এখন একটা সংকটকালের মধ্য দিয়ে চলেছি। এখানে বাঙালি বলতে...

Wednesday, 19 May 2021

বাংলা ও বাঙালি কোন পথে !

                                                         ‌‌আমরা বাঙালিরা এখন একটা সংকটকালের মধ্য দিয়ে চলেছি। এখানে বাঙালি বলতে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিদের কথা বলছি। স্বাধীনতার প্রাক্ কাল থেকেই বাংলা ও বাঙালি জাতির উপর এক চক্রান্ত সক্রিয় থেকেছে, যার ঢেউ বা তরঙ্গাভিঘাত এখনও থামেনি। বঙ্গভঙ্গ থেকে শুরু করে আজও তার রেশ বয়ে চলেছে। সেসময় বাঙালিদের চক্রান্ত করেই দ্বিধাবিভক্ত করা হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল অখন্ড বাঙালি সত্তাকে খন্ড খন্ড করে দূর্বল করে দেওয়া। তা ব্রিটিশ সরকার করতে পেরেছিল। অর্ধেকের বেশি বাঙালি তখন পূর্ব পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। আর বাকি বাঙালিরা ভৌগলিক ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় ভারতবর্ষের অঙ্গরাজ্য পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী। 

       আমরা, দুই দেশের বাঙালিরা নিজেদের মতো করে সাজিয়ে গুছিয়ে একটি সংস্কৃতির জন্ম বহু বছর আগে থেকেই নানান সংঘর্ষ ও সংঘাতের মধ্য দিয়ে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছি। রামমোহন বিদ্যাসাগর থেকে শুরু করে রবীন্দ্রনাথ বিবেকানন্দ শ্রীঅরবিন্দ নেতাজী হয়ে তার বিচিত্র বিস্তার। সাহিত্য সংস্কৃতি অর্থনীতি বিজ্ঞান রাজনৈতিক সংগ্ৰাম - প্রায় সবক্ষেত্রেই বাঙালির অবিসংবাদিত ভূমিকা ও অবদান আজ ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নিয়েছে। সেদিক থেকে এই জাতির ঐতিহাসিক ভূমিকা অনস্বীকার্য। শুধু এদেশের মানুষেরা নয়, সারা পৃথিবীর মানুষ খোঁজ খবর রাখেন বাঙালিরা কেমন আছেন! বাঙালিরা জীবিকা নির্বাহের প্রয়োজনে পৃথিবীর নানা দেশে ছড়িয়ে আছেন। তাঁরাও সজাগ থাকেন কখন কী ঘটছে এই বাংলার মাটিতে। 
  ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক কাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঢিল ছোড়াছুড়ি এবং অকথ্য কুকথ্য বচন, এমনকি প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ওপর হামলা, মূখ্যমন্ত্রীর অসংযমী আক্রমণ এবং অর্ধতন দুই প্রধান রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ সংঘাতের পথ ধরে নির্বাচনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দলের জয়ের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখল ও সরকার গঠন যথারীতি নিয়ম মেনে সম্পাদিত হয়ে গেল। এই ভয়াবহ কোভিড ১৯ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়েই এই সব রাজনৈতিক ঘটনা ঘটে চলেছে এই বাংলার মাটিতে। সারা বিশ্ব জুড়েই মহামারীর কারণেই অর্থনৈতিক মন্দা। পরিস্থিতি কিছুটা  নিয়ন্ত্রণে আসার পর পরই আবার কোভিদের দ্বিতীয় ঢেউ। ভাবতে শুরু করে ছিলাম এ যাত্রা বঝি এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়া গেল। না, প্রবল বেগে এই মহামারীর এসে আমাদের দেশটাকে প্রায় মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিল। 
     এখন যা পরিস্থিতি, ভ্যাকসিন ছাড়া সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকা অসম্ভব। এমতাবস্থায়, যথেষ্ট ভ্যাকসিন সরাবরাহ নেই। থাকবে কী করে! একশো ত্রিশ পঁয়ত্রিশ কোটি মানুষের বসবাস এখানে। এত মানুষের টিকাকরন সময় সাপেক্ষ। উৎপাদন বাড়ানোর জন্য আরো কিছু বায়োটিক উৎপাদন সংস্থাকে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফ থেকে বলা হয়েছে। অক্সিজেন সরবরাহ অব্যাহত রাখার জন্য নোতুন নোতুন অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। আরো হচ্ছে। গত একবছর অধিক সময় ধরে এই করোনার প্রকোপ চলেছে। চিকিৎসা জগতের মানুষেরা রাতদিন কাজ করে চলেছে। 
  এহেন অবস্থায় নির্বাচন পরবর্তী প্রতিহিংসার শিকার হচ্ছে হাজার হাজার সাধারণ মানুষ। কয়েক শ' মানুষ আসামের নানান জায়গায় আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে। আরো অনেকে বিজিপি নেতাদের আশ্রয়ে পরভূমিতে বাস করতে বাধ্য হয়েছে। নেতাই বাসন্তী প্রভৃতি জায়গায় এখনও রাজনৈতিক হিংসার খবর পাওয়া যাচ্ছে। ব্যাপার স্যাপার দেখে মনে হচ্ছে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোথাও কোথাও সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে না। 
     ‌‌‌‌এরই মাঝে আরও এক উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে গেছে। সিবিআই এর তরফে গ্ৰেপ্তার করা হয়েছে প্রাক্তন ও বর্তমান চার বিশিষ্ট নেতাকে। এদের মধ্যে দুজন আবার মমতার মন্ত্রীসভার উল্লেখযোগ্য দুই বিশিষ্ট মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় ও ফিরহাদ হাকিম। মদন মিত্র টিএমসি পার্টি থেকে নির্বাচিত এম এল এ। আর শোভন চট্টোপাধ্যায় প্রাক্তন মেয়র ও বর্তমানে বিজিপি ছেড়েছেন। তিনিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর কাছের মানুষ ছিলেন। তৃণমূল ও মন্ত্রীত্ব আগেই ছেড়েছেন। এখন এঁরা এসে এস কে এম - এ চিকিৎসাধীন। 
গত তিন দিন ধরে এই নাটক চলছে। আজ এই মুহূর্তে অনলাইনে হাইকোর্ট বিচার চলছে। যুযুধান দু'পক্ষ সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন বিশিষ্ট ও বিখ্যাত আইনজীবীকে আনা হয়েছে। তুষার মেহেতা সিবিআই এর পক্ষে, আর আসামি পক্ষে মনু সিংভি এবং আরো কয়েকজন আইনজীবী লড়ছে। 
  দুই পক্ষের মধ্যে আইনি বাদানুবাদ চলছে।
         বলাবাহুল্য, এই গ্ৰেপ্তারির পিছনে তৃনমূলের পক্ষ থেকে দায়ী করা হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের মহামান্য রাজ্যপাল শ্রী জগদীশ ধনকরকে। এবং তাঁকে কুরুচিপূর্ণ ভাষায় আক্রমণ করা হয়েছে এবং এখনও সেই আক্রমণ চলছে। রাজ্যপাল বেশ কয়েকদিন ধরেই রাজ্যের নানা প্রান্তে এবং আসামেও গিয়েছেন ঘরছাড়াদের সংগে দেখা করতে। তাদের যথাযোগ্য বিচারের আশ্বাস দেন। নন্দীগ্রামে তৃণমূলীরা আবার তাঁকে কালো পতাকা দেখাই। ইতিপূর্বে শীতলখুচিতেও তাঁকে কালো পতাকা দেখিয়ে ঘেরাও করার চেষ্টা করে একদল তৃনমুল সমর্থক। এমন কেন ঘটছে, এ প্রশ্ন এখন শান্তিকামী মানুষের । সত্যিই কী এই বাংলার মাটিতে আইন শৃঙ্খলার অভাব ও অবনতি ঘটেছে? 
   ৪৮% ভোটে সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে তৃনমুল এখন সরকারে। তার বিপরীতে ভোট দিয়েছেন ৩৯% মানুষ। এঁরা কী সুশাসন আশা করে না ? উত্তর দেওয়ার দায়িত্ব সরকারেরই। কী বলেন ? 

Sunday, 10 January 2021

SATYAJIT RAY : JAKHON CHOTO CHILAM



SATYAJIT ROY   

JAKHON CHOTO CHILAM : THE MEMOIR

Satyajit

“JAKHON CHOTO CHILAM” (When I was a little boy) is the memoir of the great film director, distinguished writer and artist Satyajit Ray . Its the memoir of his childhood days . Like Rabindranath Tagore’s ‘Jibansmriti’ and ‘ Chelebela ‘ Jakhon Choto chilam is Satyajit’s reminiscences of his childhood days which he had experienced in and around of his family and also city Calcutta. Perhaps he forgot some important events of his early life and its time, sometime he has referred to very simple incidents, and he confessed that his old days memories never come to me distinctly. He forgot some important events, but some unimportant incidents he has remembered very distinctly . He wrote: ” When I was only five years old we left our old Gadpar house and came to Bhawanipur , I can’t recollect the day we left the house, but I could recollect still now the experiences a dream about our cook’s son , Haren . It was very silly and simple dream, but still now I can recollect.

¶¶ In his Memoir, Satyajit described both the important and silly events simultaneously and the relationship with the people he came to contact . He portraited in this Memoir about many famous individuals of his times and at the same time described the stories of numerous common people without making any discrimination.

¶¶ GADPAR

‘Garpar’ is the second chapter of this Memoir” Jakhon Choto chilam”. In his early age which he had experienced in contemporary Kolkata (then Calcutta), he artistically penned it here in his placid language. His narrative is attractive and enriched with the history of Calcutta. Mostly are the vivid picture of the city of early twentieth century . It’s about the ‘ to Let ‘ signboard hanging infront of the house . In his latter life he hardly had seen it . This scenario has changed now. It’s not found in Kolkata. He described about double decker bus without roof which ran on the way in his time in Calcutta. He used to enjoy this bus journey frequently in the upper deck . As there’s no roof so the traveling with gentle breeze was his enjoyment . Now Kolkata city is highly densed and the streets is over crowded, but during his time it was lonely and empty. There were no din and bustle at that time , no horrible road jam like now . Various types of cars and vehicles used to run on the roads. These cars were of various countries of the World as it was the capital of British government of India. The foreigners used these cars. The design and the sound of the horns were different. Satyajit could have been identified the name of the cars by listening its horn – sounds. Mostly it were Ford , Shev , Humber , Voxhol , Doz , Wilsly, Buik , Siyotran and so on. There are some hoodless cars . Baby Austin was very small. In his later life he did not see these cars in Calcutta. Some big and gorgeous cars were found on the roads like Lancia , Lasal whose face was like a big snake. All these are very precious cars . Highly dignified wealthy people used it. Satyajit here remembers a car which looks like the cover or upper part of the body of a tortoise. He had seen the carts which were tagged by the horse . But he became old these carts were not found in Calcutta. They had no motor vehicle , they used to travel by this cart . They didn’t feel comfortable traveling on it because of the hardness, but felt pleasure riding on it.

¶¶ I have told previously that Satyajit described in this Memoir both significant and less significant incidents of his time. He narrates about the flights or jets flying over their house and city with horrible sounds which wasn’t found in his childhood days. One or two seated planes occasionally were found in the of Calcutta. That time in Damdam , Behala flying club has been started – Bengalee rich people are trying to fly and practicing regalarly with utmost zeal. Sometimes advertising pamphlets were being scattered from this light weighted two seater plane . It was very interesting to look at this flying liflets . Sometimes some of it reached to our rooftop. We used to collect it to see the advertisement. Once they found the liflets of Bata Company – renowned shoe company of India.

¶¶ Changing Habits In Consumer

Satyajit observed very keenly and seriously not only the change of the Societies, but even noticed many changes in the day to day used materials . In this Memoir he narrates all that things. In his childhood days they used brushes which was made by white coloured nylon Calinose Toothbrush. But at his old age it was not found in the market or didn’t use it. Pens which we use today these are not used in between 1930 to 1950 . They used black- coloured Swan pen and Waterman Fountain Pen. It was very hardy, and not very light and thin like the pens we use now. These fountain pens were made by a material which is called Gutta Percha . If it’s brunt , it produces an odd scent. He favoured the old . So the Memoir of Satyajit Ray is highly precious for its socioeconomic status and the historical values. We can understand the the people of that time , their lifestyle, culture, habits and so on in this Memoir Jakhon Choto chilam.

I will discuss more about this book and the contemporary Kolkata’s lifestyle, food and beverage, disease and Medicine etc in the next post. Please let me inform your interest and liking about this post .

Leave a Reply

Logged in as Sushil RudraLog out?

 

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

COME FORWARD ONE STEP AND THE REST IS GREAT


// COME FORWARD ONE STEP AND THE REST IS GREAT //

Don’t grief for the past, it’s a impetuosity, passion or emotion . But learn from the past and walk forward. It’s life.
THE PRACTICAL LABORATORY OF SREE RAMKRISHNA
THE WAY TO REACHING GOD

We have to face so many troubles and sufferings in course of our life – journey. No one is perfectly fine and happy in this materialistic world . Though we desire to have a successful life in all spheres of our lives. Real life , which we lead day to day is very important to us as it’s related to our food, lodging, education, safety of our lives, savings and so on . These are all our primary needs without which we have to face trafficking and suffering a lot. We try to have a sweet home, food and lodging for survival . Other than all these necessary requirements , we live in the society. We have some duties and responsibilities for the betterment of it. We are thus having a social bondages , try to maintain a values and ethics through our activities and behaviours. When it’s not maintained properly , a mental and societal misunderstanding take place. But our Prime problem in this modern era is that we are not contented with our success in profession , not satisfied with the lifpartner, may it be husband or wife, or lovers of both sex . Recently I have read a blog which is a poetry and there she has written about the breaking down of their relationship. The young lady is unable to forget the words of betrayal to whom she loved profoundly, but being rejected she is spending a unhappy life. This kind of incidents are not supported. It’s a matter of unhealthy mind . In such a case , we see the lack of values and ethics. We must not support it . After a long term relationship or friendship, the guy suddenly cut off the relationship. Either it’s the symbol of week or I’ll – state of mind, or they’re running for a better option .. In this respect, she should be strict to her principles and never get lost at all. In fact, there are so many incidents like this used to happen in our surroundings . Sometime, being separated one becomes perplexed and are to face mental illness like depression , stress and strain , melancholic distress etc . We have to face this kind of small but serious troubles in our lives.

Couples

Now the question is how to overcome this type of okward situation. We are not only individually affected, our parents at the same time are also confronting this situation. I know an incident like this whicrecently occurred in my friend circle . They are my family friends. They’re arranging their daughter’s wedding. The young man is a good service holder . And their daughter is also working in IT in a good position . Both the parties are talking about the negotiations and advanced a lot into a final decision . In the meantime, 3 months already passed , almost everyday both the two ( boy and girl) over phone were busy in discussing their future dreamings . Suddenly the elder sister and her husband of the guy informed them that they are not agree in this negotiation. Perhaps they don’t want an woman who are engaged in a profession. This has a massive impact on the family as well as to their daughter. They are highly shocked . So it’s not expected to them at all.

I am very soft hearted person. I feel very dejection when I listen to and face such conditions. As a guardian or a parent , I couldn’t stay indifferent having learnt that kind of incidents. I become angry . But I try to make them understand that don’t take this matter seriously . It’s the life . Let see better guy for your daughter . Perhaps it’s the wish of God , etc and etc. This is a regular feature in our society.

So , what are the means to be got rid of the situation?

1. Love each other, but take time to understand each other . Though it’s very difficult to see the inner world of the individual.

2. Don’t believe in sweet words of the lover or partner . Enjoy the words , but try to familiar with his drawbacks .

3. Never forgot your personality . Whenever it’s being hurt , you then cautiously step your feet . Never sacrifice your personality in virtue of getting him. Because, time has changed. Like Radha you should not sacrifice your everything, specially your personality.

4. Don’t live together before marriage. Indian, mainly Hindus , maintain the holiness and sanctity before marriage . Both man and woman should follow up with the principles in respect to this matter.

5. We are human beings, not animals We should be careful about the discrimination . Though we have some biological demands , but that’s to be acted accordingly. We never crossed the border line . Our motto should be achieved the higher state of mind. The more we will be enriched in this path, the more we must have reached nearer tGod.

6. The ultimate goal is to reach out to the highest state of mind.

7. If you attain this state of your thoughts , we will be freed up from all the worldly hazards . Otherwise you have to face the sufferings.

8. In ancient times, the man used to spend in the house of Guru . There he learnt and practiced the rules and activities of the worldly affairs . They also maintained the stage of celibate life. But we are now devoid of it . Our education system or curriculum don’t entertain this aspect.

Finally, it’s fact that when a girl is betrayed by his loving one it’s not her fault. She has a pure heart. But the guy is heartless, brute and clumgy minded . He is not , in true sensea perfect man or a human being. He is lacking of the human qualities. I think that each and everyone should glorify to his or her heart .

Moral: Don’t trust the rouges.

2 comments

  1. D. S. Chauhan · 30 Days Ago

    Rudra Sb -That was a great spotlight on the different faces of our society and the kind of intolerance developing between couples and families these days & in most cases the female is at loss in a very disproportionate share! We mostly have great sentiments for her instead of finding better and stronger option to bring her life Back on track.Let’s pledge to help her regain her lost smiles 😊 friends 🙏

    Liked by you

  2. Sushil Rudra · 30 Days Ago

    Thank you for appreciating this matter which I have posted.

    Like

Leave a Reply

Logged in as Sushil RudraLog out?

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

MANDIR



         মন্দির               

দূর্গা মন্দির ছিল আমার বাড়ির কাছে , রোজ বিকেলে সেখানে যাওয়া ছিলো আমাদের নেশা , সন্ধ্যার পর-ও একাই যেতে পারতাম সেখানে , পাড়ার ছেলে বুড়ো , মা – বোনেরা জড়ো হতো ষস্টি তলায় পালাপার্বনে , কিম্বা নিছক গল্প করার জন্যে, ছোটদের জায়গা হতো না সেখানে সবসময়, কিন্তু জায়গাটায় পৌঁছলে কী এক গভীর আনন্দে আত্মহারা হয়ে যেতাম , আনন্দে ভরপুর হয়ে যেতো মনের জানালাগুলো, অপার্থিবভাবে।

যেদিকে দুর্গাবাড়ি তার উল্টো দিকের রাস্তায় এগোলে বাঁশ বাগান পূর্ব কোনে , ঘন অন্ধকারে ডুবে থাকতো দিন দুপুরেও। ভয় মেশানো মন নিয়ে তাকাতাম সেদিকে , আর আম কাঁঠালের বাগান অগ্নি কোণে ,বড় বড় ডাল পালায় ভর্তি , এ দুয়ের মাঝ বরাবর গেছে রাস্তাটা সোজা একটু বেঁকে হরিজন পল্লীর দিকে। নামেই পাড়া , দু’ একটি চর্মকার আর হরিজন মানুষের বাস, যেখানে পাড়াটা শুরু তার পাঁচশ মিটার আগে বহু পুরোনো নিচু ছোট এক কালী মন্দির – প্রায়ই দেখতাম মন্দিরের মাতৃ স্বরূপ প্রস্তর খণ্ডটি , ফুলে ফলে জলে ভরে থাকতো তা। বৈশাখ মাসে গ্রামের পুরুষ মানুষের দল দূর্গা মন্দির থেকে কীর্তন করতে করতে সেখানে গিয়ে পৌছতো । কখনো কখনো পড়া শেষ করে আমরা ছোটরাও যোগ দিতাম তাতে। চৈত্র সংক্রান্তি উপলক্ষে সেখানে গাজনের উৎসব , মেলা হতো কদিন ধরে , ছোট বেলার সেই আনন্দ এখন অনুভব করি অজান্তেই । আরো বেশি কোরে ।

আধুনিক মন্দিরে সেই আনন্দ পাই না আমি আর । আমি পারিনি ভুলে যেতে আমার স্বপ্নের শৈশব কৈশোরের সবুজ দিনগুলিকে ।।

THE TEMPLE

– Dr. Sushil Rudra

I never forget the tiny Temple , not even our Durga Bari, which was near to my village home . Sometimes I reach there in conscious or sub – conscious mind , feel those days as present , vivid . From our main gate it’s two minutes to reach there at Durga Bari, and in the right direction a few metre after a big Bamboo Forest which was ever dark , even in the sunny day. Just opposite of it standing side by side gigantic mango and jackle fruits trees, there lived so many monkeys – roamed jumping from one branch to another, once while I, along with my brother went there to pick up mangoes , a big tail of a mankey touched to my head and I became afraid of and ran away from there . A narrow road was in between the Bamboo Forest and the Mango garden which straightly goes to Charmakar area . Two or three families lived there . We couldn’t go there because of bad smell, but on the way to this area , there’s a tiny Kali Temple which was very living, a small door to enter into this Temple, a small stone is worshipped as Mother Kali , always filled with flowers, water and red Sindoor . At the last day of Chayittra the Gajan festival and the puja of Serpent deity Mother Manosa used to start. It was a grand and stupendous for the communities of sorrounding areas. Throughout the first month of Bengali new year the people assembled in the premise of Durga Bari for spiritual songs which is called Kirton with Khol – Kartal and being sung reached to Kali Temple . After singing for a while again returned to the Durga Bari . We saw and enjoy this every year in my childhood days. Perhaps it is still going on in its own space , but I feel a great attraction of these eventful days. I have traveled so many places and visit a lots of grandeur Temples , but couldn’t feel such attraction there as I still get peace to feel my tiny , discoloured remote Temple of my childhood days. Modern gargious Temples and its monks are unable to give me pleasure and peace , I need my little temple and my feelings and emotions of childhood days .

Leave a Reply

Logged in as Sushil RudraLog out?

 

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

LET FIELD BE TEMPLE



মাঠ হোক মন্দির     

“দেয়ার ইজ এ গড উইথ ইন আস”- ওভিদ

ঠিক কবে থেকে এ মন্দির স্থানীয়রা কেউ জানে না , বহু পুরোনো এর বাইরের চেহারা দেখলে ঠাহর করা যায় , ছোট্ট গর্ভগৃহ , অন্ধকারে ডুবে আছে মাতৃ মূর্তি – ফলে জলে ফুলে ঢাকা , পুরোহিত কে এগিয়ে দিলাম একটা দেশলাই বাক্স , তা জ্বালিয়ে প্রদীপ ধরিয়ে রাখলেন তিনি , এক মূহুর্তের মধ্যে আরও সব সারিবদ্ধ দেবতার মুখ দেখতে পাওয়া গেল; কোনটি ব্রোঞ্জ মূর্তি, কোনটি বা হর্ষিত পাথরের। নির্বাক অবাক করে দেশলাই বাক্সের কাঠিগুলোর দৈর্ঘ্যের মতো দেবতার চেহারা গুলো একবার বেঁচে উঠছে, আবার বিলীন হয়ে যাচ্ছে। কাঠি গুলোও যেন রহস্যময় খিলখিল করে হেসে যাচ্ছে। পুরোহিত যোগাসনে বসে ধ্যানমগ্ন, বিমূঢ় হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ” এগুলো কী ?- উত্তর এলো – অষ্টহাতি দেবতা , প্রার্থনা করো একমনে অভিষ্ট সিদ্ধ হবে !

একটি অবিশ্বাসী দিয়াশলায় কাঠির বাক্স গলা ঝেড়ে কেশে জিজ্ঞেস করল , ” তুমি কি কাঠি গুলো গুনতে সক্ষম? উত্তর এলো, আঠারো ! – প্রতিবাদ করলো সে। – ” এক – ই এক ই রকম । আমি বললাম, হে পুরোহিতের অষ্টহাতি দেবতারা , আর কতদিন এই বদ্ধ গোপন গুপ্ত গৃহের অন্ধকার কোনে পড়ে থাকবে? বেড়িয়ে এসো সূর্যের আলোয়, আলোকিত করো আকাশ বাতাস চরাচরকে , ওই ছেলে মেয়েরা ব্যাট হাতে রাস্তায় খেলছে সৌরভ শচীন বিরাট মিতালী হবার আশায় , – এখন থেকে এরাই হোক এদের ধ্যান জ্ঞান দেবতা , আলোয় আলোয় উদ্ভাসিত করে তুলুক , ভরিয়ে দিক আমাদের এই দেশের সবুজ মাঠ ময়দান গুলোকে , – এখন থেকে এঁরাই হোক এদের দেবতা , – এখন থেকে এই মাঠ ময়দান গুলোকেই বানাক মন্দির। আমাদের রাম শ্যাম রহিম হোক এরাই।।

Leave a Reply

Logged in as Sushil RudraLog out?

 

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

GOD OR GOLD



GOD OR GOLD

God is our refuge and strength, a very present help in trouble”. – Psalms

” The lust of gold succeeds the rage of conquest”. – Samuel Johnson

” There is a God within us”. – Ovid

God and Gold – both are very precious in this world. We, the most of the people want obviously gold, not God . If it would be surveyed , it will be found that majority of us are interested in gold , not of invisible God . Why do we run for gold, not for God ? There are so many causes behind it. I will discuss today about the psychology of a man who desires gold , and not to see God or hankering after spiritual knowledge . In fact , We do not know about our destination. And no one advice us to take the right direction where to go , and what should be our life – goal ! We grow up through a sterio – type life journey.

As a result, we are totally confused about what to do or don’t . Like all, we start our life journey in a same manner which others are doing on or going to . Start getting education from the age of 3/4 years and ends up it with higher education. Our parents or guardians as well as children generally used to dream a good and honourable professional life or career. For bright future , they become busy to rat – race . They dream of a good salaries, a well furnished flat , and a beautiful wife or husband. Next they’re busy in office works . They have little time to maintain family affairs. As they’re going through a micro family, so their problem is acute. They spend the weekend along with their spouse and children. Even they are unable to look after their parents. Most of the parents are not happy with this situation. They generally meet together once in a year, or two. So, it’s a matter of pain . Parents want to live with their child in their old age, but they don’t get it.

What I am wanting to tell that our new generations are running towards gold . They are spending time in storing money in banks . Purchasing several flats , gold’s, and other properties. The more they are enjoying, the more they wanting.

Besides, there’s a portion of youths who are struggling to get a minimum livelihood day and night. Unemployment is the another problem prevailing a massive impact on the youths. They are seeking to employ anywhere, but Government has not been providing any job for the educated adults. So gold is afar to them. Being frustrated they are going to evil activities. Some of them are depressed having got no alternative source of income.

But they’re few people who looted our valuable capitals of public money like NiraModi and so on. Politicians like Lallu Prasad and so many are also responsible for the situation . If it’s meteculously scaned by ED and CBI , it would have been as if to search the thief in the village no one is found perfect . After independence, our only development is to taking bribes cores of money and to storing public money ( government ) in their individual Bank accounts . In Bengal , political Dada’s are the most solvent. BJP leaders are shouting at the corruption of Trinamul MP and the nephew of TMC suprimo, Mr. Abhishek Benerjee. And obviously it’s true that being a young guy how does he possesses the numerous buildings in Kolkata which are so costly. He was caught red-handed by the ED with gold , but CM’s police has rescued him from the ED while Mr. Banerjee was returning from Malaysia. It happened in Kolkata Airport.

There are so many scam cases which is running under investigation by the CBI . Rose Valley, Sarada , Narada, very recently illegal Cow- scammer’s case , aamphan money laundering etc – all these are real pictures of the corruption in our society . Even so many administrative officers are involved in corruption and also running towards gold hoarding . Though they’re getting massive salary, despite they’re not happy. They’re misusing our capitals.

So really we’re far away from God. God is there where there’s no corruption, no scams, no adulteration, no bad mannarism, no cheating , no falsehood. The more we will be busy in personal or self – upliftment the more we will be far beyond of successNow it’s urgent need of self introspection. Do we truly achieve the goal? We have some duties and responsibilities to the country as well as for society. We live in a society where all get together in our good or bad days . So , as an individual we belong to a society on which we are indebted too much. The service to society and also service for the country is our birth right and our primary duties . But it’s scarcely found that our erstwhile and modern generation are not serious about it. We should think that if our country becomes rich , we would be also riches. Our Country is our God. Rishi Bankim Chandra Chattapaddhay uttered “Bande Mataram” to his motherland in his novel “Anandamath”To serve its people who are poor, week , in trouble , is to serve the God . God is not in the remote, He or She is nearer to us. God, by the name of poor, week , ill- health , are waiting for our service . Go there and take care of them. Swami Vivekananda advised us in such a way. Hence, Our goal should be fixed in this line . ” Nannya Pantha Vidmate Aionayo “

Leave a Reply

Logged in as Sushil RudraLog out?

 

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.

THE DECAYING HOME OF TRINAMUL


THE DECAYING HOME OF TRINAMUL

Durgapur, West Bengal.

It’s very high time for the political parties of West Bengal . Coming new year Bidhan Sabha Election is going to be happened in the very first month of the year. Recently Bihar new Government has been formed after a high competition between the BJP RJD r of Nitish Kumar and the Mohajot of heading by Tesjwasree Yadav . Nitish alliances won the election very merginally and at last Nitish again has swarn as the Chief Minister of Bihar.

Now is the turn of our state , West Bengal. This time it’s still not sure who will ulmately win in the battle of power. Chief Minister Mamta Banerjee and her soldiers are planning strategies how to fight against the Modi’s suffron brigade. Congress and Left party joined together . Congress chief leader of W. Bengal Mr. Adhir chowdhury has some wonderful charismatic influence on the voters of Murshidabad. Leftist is better than last election. But this Mohajot would curtail the Muslim votes of ruling party Trinamool. Congress and CPM would have been managed some seats from Murshidabad, Malda and North 24 Parganas as these are mostly muslims voters. But there’s a great question mark (?) . If MIMIM party comes forward to compete in the election, I think this religion – oriented party must come and they’ll get some seats here in Bengal like Bihar. All Muslim votes will go in favour of them. Here ruling party, Trinamol is trying to get support from them . Recently some MIMIM leaders came nearer to the leaders of Trinamoll . But this time it’s very difficult to win in the battle for Trinamull Party as there’s many more divisions, discontent amongst the leaders. Most of the Trinamull leaders are not satisfied with the party- strategist , Prashant Kishore and Avishek Banerjee, the nephew of Trinamull suprimo. Shuvendu Adhikari resigned from the Ministry and others posts which he has enjoyed for a long time. He was a dynamic leader in the party . Some MLA’s recently joined in the Bharatiya Janata party. Probably some are waiting and watching the situation. If they join in BJP , so the suffron brigade would be solid and strengthful .

Mamta Banerjee is a shrude politician and experienced than the BJP leader. They are new in West Bengal. Moreover, BJP President and Chief of West Bengal, Dilip Ghosh is not so competent like Mamtaji. But this election is highly competitive both for the present ruling party and Bharatiya Janata party. Congress and CPM will mar some votes of Trinamul , but they couldn’t get majority at all. Might be they will get some seats. This is much for them . If I am not wrong , this election is a game of 50/50 of both the TMC and BJP But BJP is in forefront. I think it is the golden time for BJP to spread in Bengal . Mamta’s leaders are not United as before . The leaders who came from CPM and Congress , they are not happy with the Kolkata- oriented leaders. They are deprived of power and position. Besides, common peoples are supporting Prime Minister Modi ji. Mamta Banerjee has already been started her door to door campaign to distribute various opportunities like Kishan sathi , free Mediclaim policy and many more. She and her soldiers are trying to refurbish and cementing in party’s cracks and holes . Though the people of Bengal ( Hindus) is to believe in non violence and not in Hindutywa , but common people loves Modiji . During pandemic they were given support (money) by the Prime Minister, so common people must not betray him. But Mamtaji always are trying to throw ink in him . Let see what happens in future.

One comment

  1. D. S. Chauhan · December 5

    If Mamta is a very shrewd politician ,BJP will do their best in trying to make inroads in her citadel.All in all it is going to be a tough battle. Life will not be at all easy for Mamtaji I swear, Rudra Sb.

    Liked by you

Leave a Reply

Logged in as Sushil RudraLog out?

 

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.